রোগ নির্ণয়ের দিকে এগিয়ে যাওয়া
পরীক্ষা নিরীক্ষা পদ্ধতির এতো আধুনিক প্রযুক্তির বর্তমানেও
শুদ্ধ রোগ নির্ণয় এবং উত্তম চিকিৎসা দানের প্রধান ভিত্তি হচ্ছে
Ê’’রোগীর ইতিহাস বিশ্লেষন’’ ও
Ê’’রোগীকে সরাসরি পরীক্ষা করা’’ ।
বিজ্ঞান-সম্মত পদ্ধতি প্রয়োগ করে
কোন বিশেষ উপসর্গ (Symptoms) এবং
বিশেষ শারীরিক চিহ্নের (Signs) উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতিকে ভিত্তি করে
যে সম্ভাব্যতার সৃাষ্ট হয়
তা সমন্বয় করেই রোগ নির্ণীত হয়।
রোগ নির্ণয়ের দক্ষতা বাড়ে
Practice এবং Clinical অভিজ্ঞতার পাশাপাশি।
F রোগীর ব্যাপারে চিকিৎসকের যে প্রশ্নগুলো নিজেকেই উত্তর খুজতে হবে সেগুলো হলো
Ê রোগীটি কি অসুস্থই?
Ê শরীর-এর কোন্ তন্ত্র আক্রান্ত?
Ê সাথে অন্য আর কোন্ তন্ত্র আক্রান্ত?
Ê পরিবর্তিত বা রোগগ্রস্ততার (বা প্যথলজিক্যাল) অবস্থাটা কি?
Ê যতাযত নি©র্র্নত রোগটা কি?
F আরো যে প্রশ্নগুলো পরিস্কার হতে হবে সেগুলো হলো
F এখন কি কারনে রোগী চিকিৎসা চাইতে এলো?
F অন্য আর ও কি কি সমস্যা থাকতে পারে?
F নির্নীত রোগে কি প্রভাব হতে পারে রোগীর জন্য?
F রোগীর উপস্থাপিত সাধারন উপসর্গগুলো হলো
Ê ক্লান্তি বা অবসন্নতা (Tiredness)
Ê শ্বাসস্বল্পতা (Breathlessness)
Ê বুক ব্যাথা (Chest Pain)
Ê পেটে ব্যাথা (Pain Abdomen)
Ê মাথা কামড়ি (Headache)
No comments:
Post a Comment