প্র্যাকটিসের নিয়ম প্রয়োগ
ক. ব্যক্তিগত ইতিহাস: নাম, বয়স, কি কাজ করেন
খ. বর্তমান অসুবিধা বা অসুবিধা সমূহ
গ. অতীত অসুস্থতার ইতিহাস
Êদীর্ঘসময়স্থায়ী কোন অসুস্ততা,
Ê পূনরাক্রান্ত হতে পারে এরকম কোন পুর্বের অসুবিধা,
Ê দীর্ঘকালীন জটিলতা হতে পারে এরকম পুর্বের কোন অসুবিধা,
Ê কোন অপারেশানের ইতিহাস,
Ê ভ্রমনের কোন ইতিহাস,
Ê প্রসব, গর্ভপাত ও জননেন্দ্রীয় সঙক্রান্ত অন্যান্য অসুধিার ইতিহাস,
Ê তথ্যের অন্যান্য উৎস সমূহ,
ঘ. পারিবারিক ইতিহাস
ঙ. সামাজিক ইতিহাস
Ê ঘরের Ê জীবিকা বা কাজ Ê ব্যক্তিগত পছন্দ সমূহ, Ê অভ্যাস সমূহ
চ. সিস্টেম ওয়ারী ইতিহাস
ছ. ওষধ সেবনের ইতিহাস
জ. ইতিহাস নেয়া শেষে উপসংহার
:::: সম্ভাব্য রোগ গুলোর তালিকা তৈরী করুন
ঝ. শারিরীক পরীক্ষা পদ্ধতি সমূহ
ইন্সপেক্শান : সযত্নে পর্যবেক্ষন করে পরীক্ষা করা
পাল্পেশান : দৈহিক স্পর্শ করে পরীক্ষা করা
পারকাসান : বাজিয়ে দেখে পরীক্ষা করো
অস্কাল্টেশান : স্টেথেস্কোপ দিয়ে পরীক্ষা করা।
পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে
গোপনীযতা রক্ষা করা প্রয়োজন,
স্থানে পর্য্যাপ্ত আলো এবং সহনীয তাপমাত্রা থাকা প্রয়োজন।
পরীক্ষার সময় কোন তৃতীয় লোকের উপস্থিতি হয়তো রোগীর বিরম্বনা হতে পারে, তবে তবে মলদ্বার ও নহিলাদের জননেন্দ্রিয়ের পরীক্ষার সময় একজন নার্স বা আত্মীয়ের উপস্থিতির প্রয়োজন আছে।
ঞ. পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিষপত্রসমূহ
Ø স্টেথেস্কোপ
Ø পেন টর্চ
Ø মাপার ফিতা
Ø চোখের পরীক্ষার জন্য অপথালমোস্কোপ
Ø কানের পরীক্ষার জন্য অরোস্কোপ
Ø ব্লাডপ্রেসার মাপার জন্য স্পিগমোমেনোমিটার
Ø টেন্ডন হেমার
Ø টিউনিং ফর্ক
Ø কটন উল
Ø পিন
Ø ওজন মাপার যন্ত্র
Ø টাঙ ডিপ্রেসার
ত. আরো পরীক্ষা নিরীক্ষা করার যন্ত্রপাতি
থ. রোগী এবং রোগীর লোককে কিভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে?
খারাপ খবরের অবতারনা করার উপায়
§ সংকেৎ দিতে হবে
§ উপযুক্ত অবস্থার সৃষ্টি করতে হবে
§ সময় নিতে হবে
§ উপযুক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হবে
§ রোগী বুঝতে পারছে কিনা নিশ্চিৎ হতে হবে
§ ভাল দিকটার ব্যাপরে জোর দিতে হবে
§ রোগীর ভবিতব্য আলোচনা করতে হবে
§ লিখিত প্রমান সরবরাহ করতে হবে
§ ফলো আপের ব্যবস্থা করতে হবে
No comments:
Post a Comment